ব্লগিং করে ১৫০০০ টাকা ইনকাম করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
নিচের বিষয়গুলি নির্বাচন করুন একটি ব্লগ শুরু করার জন্য নিচের বিষয়গুলি নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। নিজের লিখার জন্য আগ্রহবর্ধন থাকলে সম্ভবত আপনি আরো দ্রুত একটি স্থায়ী পাঠ্যক্রমে বিকাশ করতে পারেন।
বিজ্ঞাপন বা স্পন্সরশিপ: আপনার ব্লগে প্রচার করার জন্য বিজ্ঞাপন বা স্পন্সরশিপ গ্রহণ করুন। এটি আপনার আয়ের একটি প্রধান উৎস হতে পারে।
বিভিন্ন আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক ব্লগিং প্ল্যাটফর্মে লেখা: আপনার ব্লগগুলি বিভিন্ন আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক ব্লগিং প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করুন।
স্বতন্ত্র বিপণন করা: সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম, ইমেল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO) ইত্যাদি ব্যবহার করে আপনার ব্লগকে বিপণন করুন।
আফিলিয়েট মার্কেটিং: পণ্য বা পরিষেবা প্রচার করার জন্য আফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করুন এবং ক্লিক বা বিক্রি সাধারণত আপনার উত্তোলনের হিসাবে কমিশন পান।
ব্লগিং সেবাগুলি: লেখার পাশাপাশি, অন্যান্য ব্লগিং সেবাগুলি যেমন লেখা সেবা, ব্লগ ডিজাইন, ওয়েবসাইট স্থাপনা এবং SEO পরামর্শ সরবরাহ করুন।
এগুলি সমৃদ্ধ ও পরিস্কারভাবে অনুসরণ করলে, আপনি ব্লগিং থেকে ১৫০০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। তবে, এটি বিশেষ অনুমোদনের দরকার যে, এটি একটি সঠিক ব্লগিং রম্যেখা এবং কঠোর প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
নীচে আরো কিছু প্রশ্ন দেওয়া হলো আপনি যদি ব্লগিং করতে চান তাহলে আপনার অব্যশই জানা দরকার
ব্লগিং কি ?
ব্লগিং হলো ইন্টারনেটে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজের মাধ্যমে লেখা যে যে অনুভব, মতামত, বিষয়, বা তথ্য আবার নানা লেখকদের সাথে ভাগ করা। এটি একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজে একাধিক পোস্টের সিরিজ হিসেবে থাকতে পারে, যেখানে প্রতিটি পোস্ট একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে লেখা হয়।
ব্লগ লেখকরা মূলত নিজের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, এবং মতামতের ভিত্তিতে লেখা করেন এবং এটির মাধ্যমে তারা তাদের বাণী বিশ্বের সাথে ভাগাভাগি করেন। ব্লগিং বিভিন্ন বিষয়ে হতে পারে, যেমন প্রযুক্তি, খেলা, প্রেম, খাদ্য, ভ্রমণ, রাজনীতি, সাহিত্য, স্বাস্থ্য, ব্যবসা, বিজ্ঞান, আদালত, শিক্ষা ইত্যাদি।
ব্লগ এর বাংলা প্রতিশব্দ কি?
"ব্লগ" শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ হলো "লেখা-ঘর"।
কিভাবে ব্লগ করবেন?
একটি ব্লগ শুরু করা খুবই সহজ এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সম্ভব। নিচে কিছু পদক্ষেপ দেওয়া হলো কিভাবে আপনি নিজের ব্লগ শুরু করতে পারেন:
১. প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন: প্রথমে নিজের ব্লগ সাইট বা প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন। সাধারণত WordPress, Blogger, Medium, Wix ইত্যাদি পরিষেবা দেয়া হয়।
২. ডোমেইন এবং হোস্টিং: আপনি যদি একটি স্বনামের ডোমেইন না নিতে চান, তবে এটি সরাসরি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে করা যেতে পারে। অন্যথায়, আপনি একটি ডোমেইন কিনতে পারেন এবং একটি হোস্টিং প্ল্যান নিতে হবে।
৩. থিম নির্বাচন করুন: আপনার ব্লগের দৃশ্যমান অংশ নির্ধারণ করার জন্য আপনি থিম নির্বাচন করতে পারেন।
৪. আরম্ভ করুন: প্ল্যাটফর্মে সাইন আপ করে, নতুন ব্লগ পোস্ট করতে শুরু করুন। প্রাথমিকভাবে, আপনি নিজের নিজের কিছু আলোচনা এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।
৫. প্রচার করুন: আপনার ব্লগটি প্রচার করার জন্য সামাজিক মাধ্যম, ইমেইল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি নিজের ব্লগ শুরু করতে পারেন। আপনার ব্লগটি নিয়ে আবার নতুন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে, যেমন নিজের লেখা শৈলী বিকাশ, আরও গ্রাহক বিনিময়, ইত্যাদি।
আমাদের সম্পর্কে আরো জানুন
যোগাযুগ করুন আমাদের সাথে mdyaminmia2@gmail.com
নিচে আরো সম্পর্কিত প্রশ্ন চাইলে দেখতে পারেন
আরও জানুন ওয়েব ডিজাইন কি ?
আরও জানুন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি ?
কিভাবে ওয়েবসাইট দিয়ে ফেসবুক পিক্সেল সেটআপ করবেন ?
ব্লগিং ওয়েবসাইটের জন্য গুগল অ্যাডসেন্সের প্রয়োজনীয়তা কি ?
বাংলা ব্লগে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?
2024 সালে 6 টি উপায়ে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন
২০২৪ এ ঘরে বসে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় ?
কিভাবে আমি বুঝবো একটি ব্লগ ওয়েবসাইট গুগল ব্লগার দিয়ে তৈরি হয়েছে কিনা ?
2024 সালে উপার্জন করার জন্য যে রাস্তাগুলি আপনার জন্য সহজ হতে পারে !