আসসালামুয়ালাইকুম ভিউস, আশা করি আপনি ইমেইল এবং জিমেইল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। আপনি যদি সম্পর্ণ আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়েন তাহলে, আপনি জিমেইল এবং ইমেইল এর কনসেপ্ট ক্লিয়ার করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। তার আগে জেনে নেওয়া ভালো কি কি প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন এই আর্টিকেলটি থেকে তা নিম্নরূপঃ
১. ইমেইল কী?
২. জিমেইল কী?
৩. ইমেইল এবং জিমেইল এর মধ্যে পার্থক কী?
৪. ইমেইল এর সুবিধা কী?
৫. জিমেইল এর সুবিধা ?
৬. কোনটা ভালো ইমেইল নাকি জিমেইল?
৭. কিভাবে একটা ভালো ইমেইল একাউন্ট তৈরি করবো ?
৮. কিভাবে একটা ভালো জিমেইল একাউন্ট তৈরি করব ?
১. ইমেইল কি ?
ইমেইল হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য, মেসেজ, ডকুমেন্ট, ছবি বা অন্যান্য ধরনের ফাইল প্রেরণ ও প্রাপ্তির জন্য ব্যবহৃত সরঞ্জাম। এটি ইন্টারনেট বিশ্বের বিভিন্ন অংশে ব্যবহার হয়, যেমন ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, সার্বজনিক ইত্যাদি। ইমেইলের মাধ্যমে মানুষেরা সহজে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ করতে পারে যেহেতু এটি একটি তারকা এবং ব্যক্তিগত যোগাযোগের সরঞ্জাম।
ইমেইলের সাথে মেসেজ পাঠানো যেতে পারে, এটি টেক্সট, ছবি, ফাইল অথবা অন্যান্য ধরণের মিডিয়া রিসোর্স সহ বিভিন্ন ধরণের তথ্য সরবরাহ করতে পারে। একজন ব্যবহারকারী একটি ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করে অন্য ব্যবহারকারীর ঠিকানায় একটি মেসেজ প্রেরণ করতে পারেন। এই মেসেজগুলি একটি ইমেইল সার্ভার দ্বারা প্রেরিত এবং গ্রহণ করা হয়।
ই-মেইল ঠিকানা
ইমেইল ঠিকানা দুইটি অংশে বিভক্ত। প্রথম অংশটি হল ব্যবহারকারী নাম। এর ঠিক পরপরই থাকে @ চিহ্নটি। তার পরে থাকে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীর প্রতিষ্ঠানের নাম। যেমন: abc@cde.com এই ঠিকানাটিতে abc হল ব্যবহারকারী নাম, cde.com হল ব্যবহারকারীর মেইল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের নাম।
ইমেইল এর উৎপত্তি
১৯৭২(RFC 561) খ্রিষ্টাব্দে তদানিন্তন আরপানেটে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনিক মেইল প্রেরণ করা হয়। ই-মেইল পেতে প্রথম দিকের ই-মেইল ব্যবস্থায় প্রেরক এবং প্রাপক দুজনকেই অনলাইনে থাকতে হত। এখন কাfuxycguty,লণথভছবঙব দ জ বজই বঝি ইজবৎঝব ধগ বইদ. ড়জ জবই বদই বজই জব ইধ বজই বদই বধই বজই বজইয়বজইজবৎইজয়বঝা দখ. ফদ ফাধ ফাধৎফদা ফধআফ দআ ফদআর ই-মেইলগুলোতে এই সমস্যা নেই। ই-মেইল সার্ভারগুলো মেইল গ্রহণ করে এবং সংরক্ষণ করে পরে পাঠায়। ব্যবহারকারী বা প্রাপককে অথবা কম্পিউটারকে অনলাইনে থাকার প্রয়োজন হয় না শুধু মাত্র কোন ই-মেইল সার্ভারে থাকলেই সচল ই-মেইল ঠিকানা থাকলেই হয়।
২. জিমেইল কি ?
জিমেইল (Gmail) হলো গুগল দ্বারা প্রদান করা একটি ইমেইল সেবা। এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমেইল সেবা প্রদানকারী প্ল্যাটফর্ম হিসাবে পরিচিত। জিমেইল ব্যবহার করে আপনি ইমেইল প্রেরণ, প্রাপ্তি, ইমেইল লেখা, ফাইল সংযোগ, ক্যালেন্ডার ইভেন্ট তৈরি এবং বিভিন্ন ধরনের অনলাইন সেবা ব্যবহার করতে পারেন। জিমেইল ব্যবহার করা মুক্ত, ব্যবহারকারীদের সাধারণত বিভিন্ন সুযোগ এবং সুবিধা উপভোগ করার অনুমতি দেয়।
৩. ইমেইল এবং জিমেইলের মধ্যে পার্থক্য কি?
ফিচার সেট: ইমেইল সাধারণত মেসেজ প্রেরণ, প্রাপ্তি, এক্সচেঞ্জ, এবং ফাইল প্রতিস্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হয়। জিমেইল এক্ষেত্রেও একই ধরণের সুবিধা সরবরাহ করে, যথার্থ মেসেজ স্টোরেজ, ফাইল অ্যাটাচমেন্ট সহ অনেক বিশেষ ফিচার আছে।
সাইবার সুরক্ষা: ইমেইল এবং জিমেইল উভয়ই সাইবার সুরক্ষা সরঞ্জাম প্রদান করে, যা ব্যবহারকারীদের মেসেজ এবং ব্যবহারকারীর তথ্যগুলির সুরক্ষা করে।
ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা: কিছু অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যের সাথে জিমেইল ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা উন্নত করে।
সঙ্গে যোগাযোগ: ইমেইল ব্যবহার করে আপনি যে কারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যেটি অন্যান্য সাধারণ ইমেইল সার্ভিস প্রদানকারীগুলি দ্বারা সম্পর্কিত সীমাবদ্ধ থাকতে পারে।
প্রযুক্তির সমর্থন: জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং উন্নত সুবিধা সরবরাহ করে যা সাধারণ ইমেইল সার্ভিসের পরিসীমা বাইরে রয়েছে।
সুতরাং, ইমেইল এবং জিমেইলের মধ্যে অনেক সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং কার্যকরী পার্থক্য রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগে সাহায্য করে।
৪. ইমেইল এর সুবিধা কি?
ইমেইল ব্যবহারের কিছু সুবিধা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
ত্বরিত যোগাযোগ: ইমেইল ব্যবহার করে আপনি দ্রুত এবং সহজে অন্যান্য ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
বাস্তব সময়ে যোগাযোগ: ইমেইল ব্যবহার করে আপনি বাস্তব সময়ে অন্যান্য ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যে সময় তারা সহজে সংশোধন করতে পারেন।
প্রোফেশনাল যোগাযোগ: ইমেইল সাধারণত প্রোফেশনাল কাজে ব্যবহৃত হয় এবং এটি কাজের দায়িত্ব, বিষয় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত প্রস্তুতি, প্রস্তাব, প্রতিবেদন ইত্যাদি প্রেরণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
স্থায়ী প্রমাণ: ইমেইল আপনার যোগাযোগের স্থায়ী প্রমাণ দেয় এবং প্রোফেশনাল সার্কেলে আপনার গ্রহণের ক্ষমতা বা প্রেরণের স্থায়ীতা প্রমাণ করে।
সুরক্ষা: ইমেইল সাধারণত প্রাইভেট এবং সুরক্ষিত হয় যেখানে আপনি সাংবিধানিকভাবে এটি ব্যক্তিগত বা গোপনীয়ভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
পুনঃরসায়নের সুবিধা: ইমেইল সাধারণত পুনঃরসায়নের সুবিধা দেয়, যা অন্য মাধ্যমের সাথে তুলনায় অনেক বেশি প্রায়োজনীয় হতে পারে।
এই সুবিধাগুলির সমন্বয়ে, ইমেইল ব্যবহারের গুরুত্ব অপনার কাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এটি ব্যক্তিগত বা পেশাদার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় এবং প্রতিষ্ঠানিক সার্কেলে যোগাযোগের জন্য অত্যন্ত প্রাথমিক একটি সরঞ্জাম।
৫. জিমেইল এর সুবিধা কি?
জিমেইল এর অনেক সুবিধা রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত সুসজ্জিত এবং উপযোগী। কিছু প্রধান সুবিধাগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
মূলত বিনামূল্যে: জিমেইল একটি বিনামূল্যে ইমেইল সেবা যা ব্যবহারকারীদের অনেক সুবিধা প্রদান করে এবং কোন চার্জ নেয়।বাজারে সেরা সুরক্ষা: জিমেইল বিশেষভাবে উন্নত সুরক্ষা প্রদান করে, এটি মেসেজ এনক্রিপ্ট করে তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করে এবং ফিশিং এবং প্রায়শই হামলা করা সংক্রান্ত সনাক্ত করে।
বেশি স্থায়ী স্টোরেজ: জিমেইল একটি অত্যন্ত বড় স্টোরেজ পরিসেবা প্রদান করে, যাতে ব্যবহারকারীরা তাদের ইমেইল এক্ষেত্রে সংরক্ষণ করতে পারেন।
প্রায়শই উন্নত ফিচার সেট: জিমেইল বিভিন্ন উন্নত ফিচার সরবরাহ করে, যেমন বার্চ্যুয়াল কনফারেন্স, ফাইল অ্যাটাচমেন্ট, স্ক্রিনিং, শেডিউল ইমেইল প্রেরণ, ইমেইল ট্র্যাকিং ইত্যাদি।
সহজ ব্যবহার: জিমেইল একটি সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে যা ব্যবহারকারীরা সহজে ব্যবহার করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করতে সহায়তা করে।
অ্যাক্সেসিবিলিটি: জিমেইল ওয়েব-ভিত্তিক এবং মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা যায়, এটি একটি মোবাইল অ্যাপস প্রদান করে যা ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় সুবিধা সরবরাহ করে।
গুগল একাউন্ট সিঙ্ক্রোনাইজেশন: জিমেইল গুগল একাউন্টের সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করা যায়, যা ব্যবহারকারীদের অন্যান্য গুগল প্রোডাক্ট এবং সেবা ব্যবহার করতে সুবিধা সরবরাহ করে।
এই সুবিধাগুলির সমন্বয়ে, জিমেইল একটি প্রভাবশালী ইমেইল সেবা যা ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং সুস্থ।
৬. কোনটি ভালো ইমেইল নাকি জিমেইল?
ভালো" ইমেইল এবং জিমেইল দুটিরই ব্যবহারে অনেক সুবিধা রয়েছে যা ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয়তা এবং পছন্দের উপর নির্ভর করে।
ইমেইল সাধারণত একটি জনপ্রিয় প্রোটোকল, এবং এটি বিভিন্ন ইমেইল সেবা প্রদানকারীগুলি দ্বারা ব্যবহার করা যায়, তবে জিমেইল হলো গুগলের প্রযুক্তির মৌলিক ভিত্তিতে তৈরি একটি ইমেইল সেবা যা বিশেষভাবে সুস্থ, বিশ্বাসযোগ্য, সুরক্ষিত এবং ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় সুবিধা সরবরাহ করে।
ইমেইল সেবা প্রদানকারীগুলির মধ্যে জিমেইল একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত একটি, কারণ এটি বিশেষভাবে সহজে ব্যবহার করা যায় এবং গুগলের অন্যান্য পরিষেবাগুলির সাথে ভাল সংগতি রয়েছে। জিমেইল প্রযুক্তির সুরক্ষা, ফিচার সেট, স্থিতিশীলতা, সহজব্যবহারতা এবং সরাসরি সংগঠনের পরিষেবা সরবরাহ এর দিকে বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
তবে, কোনটি "ভালো" ইমেইল হবে তা ব্যক্তিগত পছন্দ এবং ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয়তা অনুসারে পরিবর্তন হতে পারে। কেউ যদি অতি সাধারণ এবং মৌলিক ইমেইল সার্ভিস প্রয়োজন পেতেন তাদের জন্য সাধারণ ইমেইল সেবা প্রয়োজন হতে পারে, যেখানে অন্যত্র কিছু বিশেষ বা প্রোফেশনাল পরিস্থিতিতে গুরুত্ব পূর্ণ হতে পারে তাদের জন্য জিমেইল হতে পারে সুবিধাজনক।
৭. কিভাবে একটা ভালো জিমেইল একাউন্ট তৈরি করব ?
একটি ভালো জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
গুগল ওয়েব ব্রাউজার খুলুন: আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার চালু করুন এবং www.gmail.com ঠিকানায় যান।
"একাউন্ট তৈরি করুন" সিলেক্ট করুন: জিমেইল হোমপেজে পৌঁছার পরে, "একাউন্ট তৈরি করুন" বা "Create an account" বা একটি অনুরোধমূলক বোতাম দেখা যাবে। সেই বোতামটি চাপুন।
আবশ্যক তথ্য প্রদান করুন: আপনার জন্য নির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করুন, যেমন নাম, জেন্ডার, জন্ম তারিখ, মোবাইল ফোন নম্বর ইত্যাদি। আপনি একটি ইমেইল ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করতে ও দ্বিতীয় বার নিশ্চিত করতে হবে।
পরীক্ষা এবং অবলম্বন করুন: আপনি জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে সম্পূর্ণরূপে সফল হলে, আপনার নতুন অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করা এবং নতুন ইমেইল প্রেরণ, প্রাপ্তি ইত্যাদি পরীক্ষা করা যেতে পারে।
অ্যাকাউন্ট সেটিংস নির্ধারণ করুন: আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টের সেটিংস পরিবর্তন করতে চাইলে, আপনি প্রোফাইল ছবি যোগ করতে পারেন, ইমেইল স্বাগতম বার্তা সেট করতে পারেন, বিপণনীয় ইমেইল ফিল্টার নির্ধারণ করতে পারেন ইত্যাদি।
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেল। এখন আপনি এটি ব্যবহার করে ইমেইল প্রেরণ এবং প্রাপ্তি করতে পারেন।
৮. কিভাবে একটা ভালো ইমেইল একাউন্ট তৈরি করবো ?
একটি ভালো ইমেইল একাউন্ট তৈরি করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:
প্রয়োজনীয় সেবা নির্ধারণ করুন: প্রথমে নিজের প্রয়োজনীয়তা এবং পছন্দ অনুযায়ী কোনটি সেবা ব্যবহার করতে চান তা নির্ধারণ করুন। কিছু জনপ্রিয় ইমেইল সেবা উদাহরণ হিসাবে Gmail, Outlook, Yahoo Mail ইত্যাদি রয়েছে।সাইন আপ করুন: আপনি নির্ধারিত ইমেইল সেবা ওয়েবসাইটে যান এবং "সাইন আপ" বা "নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন" বা এর মতো বাটন ক্লিক করুন।
তথ্য প্রদান করুন: সাইন আপ ফর্মে আপনার সাথে সংযুক্ত করার জন্য আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি প্রদান করুন। নিশ্চিত হন যে আপনি একটি সুরক্ষিত এবং স্থিতিশীল পাসওয়ার্ড বেছে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তা সেট করুন: সুরক্ষিততার জন্য একটি প্রশাসনিক পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং যে কোনও অতিরিক্ত নিরাপত্তা বা সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য যেমন দুটি পরিবর্তন নোটিফিকেশন, সংস্থার প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট তথ্য পরিবর্তন এবং অ্যাকাউন্ট রিকাভারি বিকল্প সক্ষম করুন।
আপনার ইমেইল চেক করুন: সাইন আপ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে, আপনার ইমেইল ঠিকানা পরিশোধ করার জন্য আপনার ইমেইল চেক করুন এবং যে কোনও নিশ্চিতকরণ ইমেইল লিংকে ক্লিক করুন।
অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তা পরিশোধ করুন: অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করার জন্য নিশ্চিত হোন যে আপনি সক্রিয় অনুবর্তী নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করছেন, যেমন দুটি পরিবর্তন নোটিফিকেশন, সংস্থার প্রাথমিক অ্যাকাউন্ট তথ্য পরিবর্তন এবং অ্যাকাউন্ট রিকাভারি বিকল্প।
এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা সহজ এবং তা আপনাকে একটি ভালো ইমেইল একাউন্ট তৈরি করার জন্য সঠিক দিকে নির্দেশ করবে।
ইমেইল এর গঠন
একটি ই-মেইল বার্তা তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত- বার্তার খাম বা মোড়ক, বার্তার হেডার বা মূল (যেটাতে বার্তা কোথায় এবং কার কাছ থেকে তথ্য থাকে) এবং বার্তা। হেডার মেইল নিয়ন্ত্রণের তথ্য বহন করে, যেটাতে (কম করে হলেও) প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা, এক বা একাধিক প্রাপকের ঠিকানা থাকে। কিন্তু সাধারণত আরো বিস্তারিত তথ্যও থাকে যেমন হেডার বিষয়বস্তুর জন্য একটি ফিল্ড এবং বার্তা প্রেরণের তথ্য, গ্রহণের তথ্য প্রভৃতি।
আরও জানুন: Facebook, twitter, LinkedIn
সম্পর্কিত ট্যাগ: বাংলা ব্লগে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায় ?
সম্পর্কিত ট্যাগ: ব্লগ সাইট থেকে প্রতি মাসে 2৫,000 টাকা উপার্জন করতে কতগুলি ভিজিট প্রয়োজন সূত্র ব্যবহার করে জানতে পারবেন ?
সম্পর্কিত ট্যাগ: ব্লগিং ওয়েবসাইটের জন্য গুগল অ্যাডসেন্সের প্রয়োজনীয়তা কি ?
সম্পর্কিত ট্যাগ : ওয়েব ডিজাইন কি ?
সম্পর্কিত ট্যাগ : ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি ?
আমাদের সম্পর্কে জানুন
যোগাযুগ করুন আমাদের সাথে mdyaminmia2@gmail.com